Posts

প্রিয়জনকে ছেড়ে থাকার যে কষ্ট সেটা থেকে কিভেবে মুক্তি পাওয়া যায়????

আমাদের কাছে অধিকাংশই যারা প্রেমের ব্যর্থতা জনিত সমস্যা নিয়ে আসেন, তাদের সবার কাহিনী ভিন্ন ভিন্ন হলেও সমস্যা কিন্তু একটাই। আর সেটা হল- প্রিয়জনকে ছেড়ে থাকার যে কষ্ট সেটা থেকে কিভেবে মুক্তি পাওয়া যায়। অন্যকথায় বলতে গেলে- সম্পর্ক বিচ্ছেদের পর কিভাবে আগের মানুষটিকে ভুলে থাকা যায়। এ জন্য আমাদের মনোবিজ্ঞানী টিম এমন একটি মেথড আবিষ্কারের জন্য গবেষণা করছেন যার মাধ্যমে খুব সহজেই প্রিয়জনকে ভুলে থাকা যাবে। সিস্টেমটি হবে এমন কিছু গান, সাহিত্য, চলচ্চিত্র, কাজ, কথার সমাবেশ ঘটানো যেগুলো করলে প্রেমের ক্ষুধাটা অনেকটা কমে যায়। খুব শীঘ্রই আমরা আমাদের গবেষণার ফলাফল জানাব। আর হ্যা, এখন থেকে নিয়মিত ভাল ভাল আপডেট দেওয়া হবে। তাই সঙ্গেই থাকুন।

How to overcoming shyness with girls.....

মেয়েদের সাথে কথা বলতে লজ্জা পাওয়া (talk to girls) শুধু আমাদের দেশ নয় বরং বিশ্বের অধিকাংশ ছেলেরই একটি কমন সমস্যা। শুধু প্রেম নয়, পড়াশোনা, ক্যারিয়ার ইত্যাদি ক্ষেত্রেও ছেলেদের বেশ কিছু সমস্যায় পড়তে হয় শুধু মাত্র মেয়েদের সাথে কথা বলতে লজ্জা পাওয়ার কারণে। এই লজ্জা কাটিয়ে উঠার কিছু পদ্ধতি (overcoming shyness with girls) জানাচ্ছি এই লেখাটিতে।     আত্মবিশ্বাসী হোন, আত্মবিশ্বাস (confidence)আপনাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে শুধুমাত্র মেয়েদের সাথে কথা বলাই নয় বরং আরও অনেক সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রে।     মেয়েদের সাথে কথা বলতে যাওয়ার আগে আপনার সবচেয়ে ভাল পোশাকটি পড়ে নিন, যেটাতে আপনি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। ভাল পোশাক যেমন আপনাকে আত্মবিশ্বাসী করে তুলবে তেমনি মেয়েদেরও আগ্রহী করে তুলবে আপনার প্রতি।     শরীরের যত্ন নিন , নিয়মিত জিমে যান। সুন্দর এবং সুস্থ শরীর আমাদের আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে তোলে অনেকখানি। এছাড়া সুন্দর ফিগারের অধিকারী কোন ছেলে যদি নিজ থেকে এগিয়ে এসে কথা বলে তবে খুব কম মেয়েই তাকে ফিরিয়ে দেয়।     মনে রাখবেন, এদেশের অধিকাংশ মেয়েই লাজুক প্রকৃ...

যারা শুধু "বিসিএস ক্যাডার" হওয়াকেই মেধার মাপকাঠি বলে মনে করেন,তাদের জন্যই নিচের লেখাটি... :)

যারা শুধু "বিসিএস ক্যাডার" হওয়াকেই মেধার মাপকাঠি বলে মনে করেন,তাদের জন্যই নিচের লেখাটি... :) মেধা কী? যে ছেলেটা বিসিএস ক্যাডার সে মেধাবী? আর বাকিরা?সবাই মেধাহীন? বিসিএস বা চাকরি দিয়ে কখনো কারো মেধা যাচাই করা যায়না...এটা হাস্যকর...মেধা ভিন্ন জিনিস...এডিসনকে আপনি বাতি না বানিয়ে ক্যাডার হতে বলতে পারেন না...তেমনি শেক্সপিয়র বা কাজী চাচাকে বলতে পারেন না ক্যাডার হয়ে মেধার পরিচয় দাও তোমরা...নিউটনকে বলতে পারেন না আপেল নিয়ে গবেষণা বাদ দিয়ে ডাইজেস্ট পড় বেটা,কাজে লাগবে... আপনি হুমায়ূন আহমেদকে বলতে পারেন না যে,বেটা তুই বিসিএস এর প্রিলিতে টিকছিস ক'বার? এ.আর.রহমান বা জেমসকে বলতে পারেন না বেটা তোর এসএসসি সার্টিফিকেট দেখা তো... চাকরি আর মেধা এক নয়...যে লোকটি তথাকথিত শিক্ষিত না,সেও মেধাবী হতে পারে... যে ছেলেটি ভালো গান গায় এটা তার মেধা... মেধা মানে শুধু পড়ালেখা কখনোই হতে পারেন... সাকিব আল হাসান-মাশরাফি খুবই মেধাবী...এর মানে এই নয় যে,আপনি খুঁজে বেড়াবেন তাদের এসএসসি আর এইচএসসিতে জিপিএ-৫ ছিলো কিনা... যোগ্যতা ভাই অন্যভাবেও বোঝানো যায়...লতা আর আশা, এরা মেধাবী নয়?শচীন কি...

আজকের এই লেখায় আপনাদের জানাবো কিভাবে এই “লোকে কি ভাববে!” ভীতি কাটিয়ে উঠবেন।

১. নিজের সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা রাখুন (know your values): আপনার কতটুকু যোগ্যতা রয়েছে, আপনি কতদূর যেতে পারেন, আপনার জীবনের লক্ষ্য কি এবং তা অর্জনের জন্য কি কি করতে আপনি প্রস্তুত এসব বিষয়ে পূর্ণ ধারণা রাখুন। পৃথিবীর কোন মানুষই অকাজের নয়, কোন না কোন প্রতিভা তাদের রয়েছেই। যখনই আপনি নিজকে সঠিকভাবে চিনতে পারবেন, তখন কে আপনার সম্পর্কে কি ভাবলো (people worrying) তা আর গুরুত্বপূর্ণ মনে হবে না। ২. পরিবর্তন করুন নিজের মানসিকতাকে (change own mentality): এই গল্পটা নিশ্চয় অনেকবারই শুনেছেন। ‘ একটা পুকুরের দুই পাড়ে খুব ভোরে একজন চোর এবং একজন মৌলভী একই সাথে হাত-মুখ ধুচ্ছিলেন। চোরকে দেখে মৌলভী ভাবলেন, এই লোকটি কত ভাল সকাল সকাল ওযু করতে এসেছে। আর মৌলভীকে দেখে চোর ভাবলো, এই লোক নিশ্চয় আমার মতই চোর।’ আপনি নিজের মানসিকতা প্রথমে পরিবর্তন করে নিন। অন্যের ইতিবাচক (positive thinking) এবং ভাল দিকগুলো দেখার চেষ্টা করুন। তখন আপনার মনে হবে অন্যেরাও আপনার ভাল দিকগুলোই দেখছে। ৩. ভিত্তিহীন সমালোচনা উপেক্ষা করুন (ignore animadversion): আপনি কি করছেন তা নিয়ে লোকে অনেক কথাই বলবে। কিন্তু একদিন নিরিবিলিতে ব...

অতিপ্রকৃত বড় গল্পঃ জুংগা

Image
মিশু পুকুর পাড়ের সামনে এসে দাড়ালো । হাতে চায়ের কাপ । নিজের জন্য না, পুকুরের বাঁধানো পাড়ে একজন বসে আছে । পুকুরের দিকে মুখ করে এক ভাবে তাকিয়ে আছে পানির দিকে। কাজের মেয়েটার এখানে আসার কথা ছিল কিন্তু কাজের মেয়েটা এক অদ্ভুদ কারনে সামনের মানুষটিকে ভয় করে । সামনে আসতে চায় না !  মিশুরও ভয় পাওয়ার কথা কিন্তু মিশু এসবে বিশ্বাস করে না । তবে সামনের মানুষটি বেশ মজার একজন মানুষ । কারন মানুষটির কাজ হচ্ছে ভুত তাড়ানো । সেটাও মিশুর খুব একটা আকর্ষনের বিষয় হত না কিন্তু মানুষটি অন্য সব ভুত তাড়ানো মানুষের মত হত । কিন্তু এই মানুষটি অন্য সবার ধারে কাছ দিয়েও না । প্রথম যেদিন দেখেছিলো তখন বিশ্বাসই হচ্ছিলো না । পরিপাটি ভাবে জিন্সের প্যান্টের সাথে কালো রংয়ের একটা শার্ট ইন করে পরা । মুখে এক দিনের খোঁচা খোঁচা দাড়ি তবে সেটা চেহারার সাথে একদম মানিয়ে গেছে । শার্টের ভেতরে একটা সান গ্লাসও দেখা যাচ্ছিলো । এই মানুষকে কোন ফ্যাশন হাউজের মডেল বলে নির্দ্বিধায় চালিয়ে দেওয়া যায় সেখানে সেই মানুষ কি না ভুত তাড়ায় ! মিশুর মানতেই কষ্ট হয়েছিলো তখন । বেশ মজাও লাগছিলো অবশ্য । আধুনিক ভুতের ওঁঝা !  মিশু আরও একটু এগিয়ে গে...