♥♥কিভাবে confidence বাড়াবেন♥
♠ #পর্ব_১♠
প্রথমে জানবো আমাদের brain কিভাবে কাজ করেঃ
জন্মের পর আমাদের brain থাকে fresh and empty তখন আমদের brain চারিপাশের information gather করতে থাকে, ঐ পরিবেশের সমাজে প্রচলিত বিশ্বাস গুলো brain নিজের ভিতর install করে যার কারণে আমাদের আচার আচরণ গুলো আমরা পরিবার থেকে পেয়ে থাকি, আমরা সবাই বিশ্বাস করি আমাদের চিন্তা ভাবনা স্বাধীন কিন্তু না আপনি কি চিন্তা ভাবনা করবেন সেটা আপনার সমাজ থেকে আসছে, brain হচ্ছে processor তার ভিতর ছোট থেকে যে বিশ্বাস গুলো install করা হয়েছে সে তার উপর ভিত্তি করে চিন্তা ভাবনা করে পদক্ষেপ নেয়,
#যেমনঃ- বাংলাদেশ এ প্রচলিত নিয়ম আর আমেরিকার প্রচলিত নিয়ম!! আমেরিকা তে বড়োদের নাম ধরে ডাকা কোন বড় কিছু না কিন্তু আমাদের দেশে অনেক বড় ধরনের অপরাধ। তবে সব গুলো সমাজের ভিতর সব চেয়ে common যে ব্যাপারটা তা হচ্ছে #connection_mechanism অর্থাৎ অতীত এর সাথে বর্তমান এর মিলানো এই ব্যাপারটা আপনি শিক্ষক দের ভিতর খুব ভাল ভাবে খুঁজে পাবেন, আপনি লক্ষ করবেন ছোট বেলা থেকে যে ছাত্র ভাল পড়াশুনা করে তাকে শিক্ষকরা বলবে তুমি সামনে আরো ভালো করবে আর যারা তখন খারাপ করবে তাদের বলবে তোমাকে দিয়ে কিছু হবে না, আমরা খারাপ ছাত্ররটাই দেখি কি হয়, খারাপ ছাত্র তার ভিতর তার শিক্ষক এর কথা belief হিসেবে install করে এর মধ্যে যতো নতুন সময় তার কাছে আসতেছে সে পুরনো বিশ্বাস টুকু বার বার তার ভিতর পরিচর্যা করতেছে যে তাকে দিয়ে কিছু হবে না, যার কারণে যখনি নতুন কিছু করতে যাক না কেন সে অল্পতেই হেরে যাবে, সমাজের কেউ তাকে বলেনি যে সময় কখনো এক না যেটা অতীত এ চলে গেছে সেটা গেছে আর যেটা তখন হয়েছে ঐটা ঐ সময়ে শেষ, নতুন কোন সময়ের সাথে আগের কোন সম্পর্ক নেই যেমনঃ গত কাল আমরা যে নাস্তা করেছি আজকে কি একি নাস্তা করছি ? আজকে হয়তো ভিন্ন কোন নাস্তা থাকতে পারে এবং আগের দিনের সাথে এর কোন মিল নেই! আজকে হয়তো লবণ বেশি থাকতে পারে। খারাপ ছাত্রটা যখন তার পুর্বের পরিচর্যা করতে করতে বিভিন্ন class পারি দিচ্ছে বিভিন্ন শিক্ষক তার একি অবস্থা দেখে আবারো একি কথা বলবে তোমাকে দিয়ে কিছু হবে না আর যতো বার তার কানে কথা টুকু যাবে ততবার তার সেই না পারার বিশ্বাস টুকু গাঢ় হতে থাকবে, আর সেই বিশ্বাস এক সময় তার বাস্তবতাতে রূপান্তর হবে এর পর সেই বিশ্বাস তার বাস্তবতা। আমরা যে ভাল খারাপ বলি এর সত্যিই কি কোন অর্থ আছে ? আপনাকে যদি African ভাষায় ভাল বলে সেটা আপনার কাছে কোন অর্থ হবে ? না ! যে কোন শব্দ অর্থহীন যতক্ষণ না আপনি এটাতে নিজ থেকে অর্থ দেন যেমন আপনাকে অন্য কোন ভাষায় গালি দিচ্ছে আপনি বুঝতে পারছেন আপনাকে গালি দেয়া হচ্ছে কিন্তু এর অর্থ বুঝতে পারছেন? না ! আপনার কি কিছু মনে হবে ? অবশ্যই না ! আমাদের অনুভূতি আমাদের নিজেদের দেওয়া অর্থ থেকে আসে, কেউ আপনাকে খারাপ বলল সেটা ততক্ষণ পর্যন্ত আপনার ভিতর অনুভূতি জাগাবে না যতক্ষণ না আপনি নিজে এর কোন অর্থ না দেন যেমন আপনার বন্ধু বলল আপানকে খারাপ আপনার কাছে মনে হবে এটা দুষ্টামি আবার একি শব্দ আপনার শিক্ষক বলল তখন আপনার কাছে মনে হবে অন্য কিছু একি শব্দের ২ টা অর্থ কিন্তুু আপনি নিজে দিয়েছেন!! আপনাকে অর্থ দিতে কেউ বাধ্য করেনি ! এর থেকে বুঝলাম কোন শব্দের অর্থ নেই যতক্ষণ না আপনি দেন।
#আমাদের brain এ ২ টা processing state আছে একটা হচ্ছে conscious mind আরেকটা হচ্ছে subconscious mind। subconscious mind হচ্ছে যে খানে আপনার অভিজ্ঞতা গুলোর energy, memory জমা থাকে আর এই অংশটুকু আপনার সারা শরীর সহ আপনার দৈনন্দিন কাজ গুলো আপনার চিন্তাভাবনা ছাড়াই পরিচালনা করে থাকে, অর্থাৎ autopilot যেটা আপনি তাকে set করে দেন default program হিসেবে আর conscious mind হচ্ছে আপনার চিন্তা ভাবনা আপনি যার দ্বারা subconscious mindকে নির্দেশ দিয়ে থাকেন ব্যাপারটা এমন আমরা বলি না আমাদের ভিতর মন আছে ? সত্যি বলতে আমাদের ভিতর কোন মন নেই conscious mind কোন প্রশ্ন করলে subconscious mind তার উত্তর দেয় আর এই উত্তর কেই আমরা মন বলে থাকি, ধরেন আপনি প্রশ্ন করলেন কেন বার বার আমি হেরে যাই তখন সে subconscious mind আপনাকে উত্তর দিবে কারণ তুমি সব সময় হেরে যাও, মনে রাখবেন প্রশ্ন ঠিক করে উত্তর কি হবে আমরা যদি প্রশ্নটা এভাবে করি যে কেন দিন দিন আমার উন্নতি হচ্ছে ? কেন দিন দিন আমি আরো বুদ্ধিমান হচ্ছি ? কেন সবাই আমাকে এতো ভালবাসে ? তখন কি আর উত্তর গুল এক হবে ? না ! আপনি যে রকম প্রশ্ন করবেন আপনি সে রকমই উত্তর পাবেন। subconscious mind হচ্ছে tape recorder তার কাছে যে ভাবে উত্তর জানতে চাইবেন সে তাই উত্তর দিবে ! তার নিজের কোন শক্তি নেই কিছু বলার, তার মানে আপনার মাথায় যখন ঘুরছে আপনাকে দিয়ে কিছু হবে না তখন সেটা আপনি আপানকে বলছেন অন্য কেউ না ! আপনার মন বলতে কিছুই নেই আপনার ভিতর সব কথার অর্থদাতা আপনিই ! আপনি আপনাকে বলছেন খারাপ আবার ভাল ! যখন এ ব্যপারটি বুঝতে পারবেন তখন আপনি আপনাকে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন !
#আমরা ফিরে আসি connection mechanism এ, আমরা যখন কোন অভিজ্ঞতা অর্জন করি তখন আমরা energy অনুভব করি যেমন ভয়, সাহস, আত্মবিশ্বাস ইত্যাদি এগুলো হচ্ছে energy আর এই energy আসে আপনার দেওয়া অর্থ থেকে আপনি যদি বলেন আমি ভয় পাচ্ছি আপনি আসলেই ভয় পাচ্ছেন এগুলো সব আপনার দেওয়া, এই energy গুলো subconscious mind এ save হয়ে যায় পরবর্তীতে যখন দেখতে অনেকটা একি রকম ঘটনা ঘটবে তখন subconscious mind পূর্বের অবিজ্ঞতা থেকে যে energy save করে রেখছে সেটা আবার পুনরাবৃত্তি করবে ঐ যে মনে আছে খারাপ ছাত্রের কথা ? আমাদের subconscious mind সময়ের অর্থ বুঝে না তার কাছে সময় মানে বর্তমান ! যখন কোন ঘটনা আপনার পূর্বের কোন অভিজ্ঞতার সাথে অনেকটা মিলে তখন আপনি আপনার subconscious mind কে নির্দেশ দেন পূর্বের recorded energy টুকু আবার play করার জন্য তখন সে আপনার নির্দেশ অনুযায়ী পুরো situation টা আগের মত করে ফেলে আর এইটা brain এর ক্ষমতা আপনি তাকে যে নির্দেশ দিবেন সে যতো খারাপ অবস্থায় থাকুক না কেন সে আপনার নির্দেশ যে ভাবেই হোক পালন করবে এবং সেটাকে বাস্তব করে ছাড়বে ! মনে আছে খারাপ ছাত্রের কথা ? যখনি তার নতুন শিক্ষক তাকে বলছে যে তোমাকে দিয়ে কিছু হবে না তখনি সে পূর্বের খারাপ energy আবারো play করতে বলবে subconscious mind কে যে আমি আগেই জানতাম আমাকে দিয়ে কিছু হবে না আর তখন তার brain সে রকম situation create করে দিবে যে আসলেই সে কিছুই পারবে না ! তার মানে আপনি আপনাকে হারিয়ে দিচ্ছেন আর কেউ না ! তখন খারাপ ছাত্রর সুধু পরা শুনা না সে যা ই করতে যাবে হেরে গেলে brain ঐ মুহূর্তের energy এর সাথে আগের একি ধরনের energy এর মিল খুঁজে পেলে সাথে ঐটাও যুক্ত করে দিবে যেমনঃ খারাপ ছাত্র জানে পরা লেখাতো সে পারবেনা অন্য কিছু করতে গেল আবার পারল না তখন সে বলবে আমিতো জানতামই পড়ালেখা পারি না তাই এটাও পারি নাই, এর পর brain যতো গুল হেরে যাওয়ার memory আছে সব গুল এক সাথে দেখানো শুরু করবে, ঐ যে মনে আছে connection mechanism ? অর্থাৎ brain সব গুল খারাপ energy এক সাথে করে তার হেরে যাওয়ার বিশ্বাস টুকু বাস্তবতায় রূপান্তর করে দেয় ! আর যতো বার হেরে যাওয়ার memory add হয় ততবার সে আর ভেঙ্গে পড়ে, এক সময় তার পায়ের নিচে মাটি খুঁজে পায় না !
#এই জন্যই যখন আমরা বিপদে পরি তখন একসাথে অনেক বিপদ আসে ! সেটা কি নিজ থেকে আসে?? না ! সেটা আমরাই তৈরি করি কারণ আমি আগেই প্রমাণ করলাম যে আমরা কি অনুভব করব তা আমাদের দেওয়া অর্থ থেকে আসবে ! To be continue.....!!
♦অনেকটা সময় নষ্ট করলাম আপনাদের, হ্মমা করবেন। আর অর্থবহ মনে হলে সাথেই থাকুন আগামি পর্বে আরো আলোচনা থাকবে। ধন্যবাদ ভালো থাকুন সবসময়।♦
প্রথমে জানবো আমাদের brain কিভাবে কাজ করেঃ
জন্মের পর আমাদের brain থাকে fresh and empty তখন আমদের brain চারিপাশের information gather করতে থাকে, ঐ পরিবেশের সমাজে প্রচলিত বিশ্বাস গুলো brain নিজের ভিতর install করে যার কারণে আমাদের আচার আচরণ গুলো আমরা পরিবার থেকে পেয়ে থাকি, আমরা সবাই বিশ্বাস করি আমাদের চিন্তা ভাবনা স্বাধীন কিন্তু না আপনি কি চিন্তা ভাবনা করবেন সেটা আপনার সমাজ থেকে আসছে, brain হচ্ছে processor তার ভিতর ছোট থেকে যে বিশ্বাস গুলো install করা হয়েছে সে তার উপর ভিত্তি করে চিন্তা ভাবনা করে পদক্ষেপ নেয়,
#যেমনঃ- বাংলাদেশ এ প্রচলিত নিয়ম আর আমেরিকার প্রচলিত নিয়ম!! আমেরিকা তে বড়োদের নাম ধরে ডাকা কোন বড় কিছু না কিন্তু আমাদের দেশে অনেক বড় ধরনের অপরাধ। তবে সব গুলো সমাজের ভিতর সব চেয়ে common যে ব্যাপারটা তা হচ্ছে #connection_mechanism অর্থাৎ অতীত এর সাথে বর্তমান এর মিলানো এই ব্যাপারটা আপনি শিক্ষক দের ভিতর খুব ভাল ভাবে খুঁজে পাবেন, আপনি লক্ষ করবেন ছোট বেলা থেকে যে ছাত্র ভাল পড়াশুনা করে তাকে শিক্ষকরা বলবে তুমি সামনে আরো ভালো করবে আর যারা তখন খারাপ করবে তাদের বলবে তোমাকে দিয়ে কিছু হবে না, আমরা খারাপ ছাত্ররটাই দেখি কি হয়, খারাপ ছাত্র তার ভিতর তার শিক্ষক এর কথা belief হিসেবে install করে এর মধ্যে যতো নতুন সময় তার কাছে আসতেছে সে পুরনো বিশ্বাস টুকু বার বার তার ভিতর পরিচর্যা করতেছে যে তাকে দিয়ে কিছু হবে না, যার কারণে যখনি নতুন কিছু করতে যাক না কেন সে অল্পতেই হেরে যাবে, সমাজের কেউ তাকে বলেনি যে সময় কখনো এক না যেটা অতীত এ চলে গেছে সেটা গেছে আর যেটা তখন হয়েছে ঐটা ঐ সময়ে শেষ, নতুন কোন সময়ের সাথে আগের কোন সম্পর্ক নেই যেমনঃ গত কাল আমরা যে নাস্তা করেছি আজকে কি একি নাস্তা করছি ? আজকে হয়তো ভিন্ন কোন নাস্তা থাকতে পারে এবং আগের দিনের সাথে এর কোন মিল নেই! আজকে হয়তো লবণ বেশি থাকতে পারে। খারাপ ছাত্রটা যখন তার পুর্বের পরিচর্যা করতে করতে বিভিন্ন class পারি দিচ্ছে বিভিন্ন শিক্ষক তার একি অবস্থা দেখে আবারো একি কথা বলবে তোমাকে দিয়ে কিছু হবে না আর যতো বার তার কানে কথা টুকু যাবে ততবার তার সেই না পারার বিশ্বাস টুকু গাঢ় হতে থাকবে, আর সেই বিশ্বাস এক সময় তার বাস্তবতাতে রূপান্তর হবে এর পর সেই বিশ্বাস তার বাস্তবতা। আমরা যে ভাল খারাপ বলি এর সত্যিই কি কোন অর্থ আছে ? আপনাকে যদি African ভাষায় ভাল বলে সেটা আপনার কাছে কোন অর্থ হবে ? না ! যে কোন শব্দ অর্থহীন যতক্ষণ না আপনি এটাতে নিজ থেকে অর্থ দেন যেমন আপনাকে অন্য কোন ভাষায় গালি দিচ্ছে আপনি বুঝতে পারছেন আপনাকে গালি দেয়া হচ্ছে কিন্তু এর অর্থ বুঝতে পারছেন? না ! আপনার কি কিছু মনে হবে ? অবশ্যই না ! আমাদের অনুভূতি আমাদের নিজেদের দেওয়া অর্থ থেকে আসে, কেউ আপনাকে খারাপ বলল সেটা ততক্ষণ পর্যন্ত আপনার ভিতর অনুভূতি জাগাবে না যতক্ষণ না আপনি নিজে এর কোন অর্থ না দেন যেমন আপনার বন্ধু বলল আপানকে খারাপ আপনার কাছে মনে হবে এটা দুষ্টামি আবার একি শব্দ আপনার শিক্ষক বলল তখন আপনার কাছে মনে হবে অন্য কিছু একি শব্দের ২ টা অর্থ কিন্তুু আপনি নিজে দিয়েছেন!! আপনাকে অর্থ দিতে কেউ বাধ্য করেনি ! এর থেকে বুঝলাম কোন শব্দের অর্থ নেই যতক্ষণ না আপনি দেন।
#আমাদের brain এ ২ টা processing state আছে একটা হচ্ছে conscious mind আরেকটা হচ্ছে subconscious mind। subconscious mind হচ্ছে যে খানে আপনার অভিজ্ঞতা গুলোর energy, memory জমা থাকে আর এই অংশটুকু আপনার সারা শরীর সহ আপনার দৈনন্দিন কাজ গুলো আপনার চিন্তাভাবনা ছাড়াই পরিচালনা করে থাকে, অর্থাৎ autopilot যেটা আপনি তাকে set করে দেন default program হিসেবে আর conscious mind হচ্ছে আপনার চিন্তা ভাবনা আপনি যার দ্বারা subconscious mindকে নির্দেশ দিয়ে থাকেন ব্যাপারটা এমন আমরা বলি না আমাদের ভিতর মন আছে ? সত্যি বলতে আমাদের ভিতর কোন মন নেই conscious mind কোন প্রশ্ন করলে subconscious mind তার উত্তর দেয় আর এই উত্তর কেই আমরা মন বলে থাকি, ধরেন আপনি প্রশ্ন করলেন কেন বার বার আমি হেরে যাই তখন সে subconscious mind আপনাকে উত্তর দিবে কারণ তুমি সব সময় হেরে যাও, মনে রাখবেন প্রশ্ন ঠিক করে উত্তর কি হবে আমরা যদি প্রশ্নটা এভাবে করি যে কেন দিন দিন আমার উন্নতি হচ্ছে ? কেন দিন দিন আমি আরো বুদ্ধিমান হচ্ছি ? কেন সবাই আমাকে এতো ভালবাসে ? তখন কি আর উত্তর গুল এক হবে ? না ! আপনি যে রকম প্রশ্ন করবেন আপনি সে রকমই উত্তর পাবেন। subconscious mind হচ্ছে tape recorder তার কাছে যে ভাবে উত্তর জানতে চাইবেন সে তাই উত্তর দিবে ! তার নিজের কোন শক্তি নেই কিছু বলার, তার মানে আপনার মাথায় যখন ঘুরছে আপনাকে দিয়ে কিছু হবে না তখন সেটা আপনি আপানকে বলছেন অন্য কেউ না ! আপনার মন বলতে কিছুই নেই আপনার ভিতর সব কথার অর্থদাতা আপনিই ! আপনি আপনাকে বলছেন খারাপ আবার ভাল ! যখন এ ব্যপারটি বুঝতে পারবেন তখন আপনি আপনাকে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন !
#আমরা ফিরে আসি connection mechanism এ, আমরা যখন কোন অভিজ্ঞতা অর্জন করি তখন আমরা energy অনুভব করি যেমন ভয়, সাহস, আত্মবিশ্বাস ইত্যাদি এগুলো হচ্ছে energy আর এই energy আসে আপনার দেওয়া অর্থ থেকে আপনি যদি বলেন আমি ভয় পাচ্ছি আপনি আসলেই ভয় পাচ্ছেন এগুলো সব আপনার দেওয়া, এই energy গুলো subconscious mind এ save হয়ে যায় পরবর্তীতে যখন দেখতে অনেকটা একি রকম ঘটনা ঘটবে তখন subconscious mind পূর্বের অবিজ্ঞতা থেকে যে energy save করে রেখছে সেটা আবার পুনরাবৃত্তি করবে ঐ যে মনে আছে খারাপ ছাত্রের কথা ? আমাদের subconscious mind সময়ের অর্থ বুঝে না তার কাছে সময় মানে বর্তমান ! যখন কোন ঘটনা আপনার পূর্বের কোন অভিজ্ঞতার সাথে অনেকটা মিলে তখন আপনি আপনার subconscious mind কে নির্দেশ দেন পূর্বের recorded energy টুকু আবার play করার জন্য তখন সে আপনার নির্দেশ অনুযায়ী পুরো situation টা আগের মত করে ফেলে আর এইটা brain এর ক্ষমতা আপনি তাকে যে নির্দেশ দিবেন সে যতো খারাপ অবস্থায় থাকুক না কেন সে আপনার নির্দেশ যে ভাবেই হোক পালন করবে এবং সেটাকে বাস্তব করে ছাড়বে ! মনে আছে খারাপ ছাত্রের কথা ? যখনি তার নতুন শিক্ষক তাকে বলছে যে তোমাকে দিয়ে কিছু হবে না তখনি সে পূর্বের খারাপ energy আবারো play করতে বলবে subconscious mind কে যে আমি আগেই জানতাম আমাকে দিয়ে কিছু হবে না আর তখন তার brain সে রকম situation create করে দিবে যে আসলেই সে কিছুই পারবে না ! তার মানে আপনি আপনাকে হারিয়ে দিচ্ছেন আর কেউ না ! তখন খারাপ ছাত্রর সুধু পরা শুনা না সে যা ই করতে যাবে হেরে গেলে brain ঐ মুহূর্তের energy এর সাথে আগের একি ধরনের energy এর মিল খুঁজে পেলে সাথে ঐটাও যুক্ত করে দিবে যেমনঃ খারাপ ছাত্র জানে পরা লেখাতো সে পারবেনা অন্য কিছু করতে গেল আবার পারল না তখন সে বলবে আমিতো জানতামই পড়ালেখা পারি না তাই এটাও পারি নাই, এর পর brain যতো গুল হেরে যাওয়ার memory আছে সব গুল এক সাথে দেখানো শুরু করবে, ঐ যে মনে আছে connection mechanism ? অর্থাৎ brain সব গুল খারাপ energy এক সাথে করে তার হেরে যাওয়ার বিশ্বাস টুকু বাস্তবতায় রূপান্তর করে দেয় ! আর যতো বার হেরে যাওয়ার memory add হয় ততবার সে আর ভেঙ্গে পড়ে, এক সময় তার পায়ের নিচে মাটি খুঁজে পায় না !
#এই জন্যই যখন আমরা বিপদে পরি তখন একসাথে অনেক বিপদ আসে ! সেটা কি নিজ থেকে আসে?? না ! সেটা আমরাই তৈরি করি কারণ আমি আগেই প্রমাণ করলাম যে আমরা কি অনুভব করব তা আমাদের দেওয়া অর্থ থেকে আসবে ! To be continue.....!!
♦অনেকটা সময় নষ্ট করলাম আপনাদের, হ্মমা করবেন। আর অর্থবহ মনে হলে সাথেই থাকুন আগামি পর্বে আরো আলোচনা থাকবে। ধন্যবাদ ভালো থাকুন সবসময়।♦
Comments
Post a Comment